ভিভো স্মার্টফোনে ‘ফাইভ-জি প্রথম কল’ সফল

17
ভিভো স্মার্টফোনে ‘ফাইভ-জি প্রথম কল’ সফল
ভিভো স্মার্টফোনে ‘ফাইভ-জি প্রথম কল’ সফল

প্রযুক্তি ডেস্কঃ  কোয়ালকমের দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার ভিভো ফাইভ-জি বিকাশের ওপর তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। ২২-২৪ অক্টোবর হংকংয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া কোয়ালকমের ফোরজি ও ফাইভ-জি সামিটে এ পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়।

সম্মেলনে ভিভোর ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝু ওয়েই, ভিভো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গ্লোবাল রিসার্চ ইন্সটিটিউটের প্রধান, বলেন ফাইভ-জি উন্নয়ন সাফল্যের চাবিকাঠি হচ্ছে ইন্টেলিজেন্ট ফোন। আর ফাইভ-জি এ এআই হতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের ভিভো ফোনগুলোর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। অসামান্য নতুন বৈশিষ্ট্যগুলো স্মার্টফোনকে স্মার্ট থেকে বুদ্ধিমান রূপান্তর করবে।

ভিভোর লক্ষ্য ২০২০ সালের মধ্যে ফাইভ-জি স্মার্টফোনের সম্পূর্ণ বাণিজ্যিকীকরণ অর্জন করা। উদ্ভাবনে শিল্প নেতৃস্থানীয় হিসেবে, ভিভো ফাইভ-জি স্মার্টফোনের বিকাশ ও গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করেছে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ভিভো বেইজিংয়ের ফাইভ-জি গবেষণা ইন্সটিটিউট কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে। ২০১৮-এ, ভিভো আনুষ্ঠানিকভাবে একটি ফাইভ-জি সিগনালিং পরীক্ষক প্রোটোটাইপের গবেষণা ও উন্নয়ন শুরু করে এবং এই বছরের আগস্টে ফাইভ-জি প্রথম কল সফলভাবে সফল করে। বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য ফাইভ-জি স্মার্টফোনের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের উন্নয়নে এটি একটি প্রাথমিক কী মাইলফলক।

এর ওপর ভিত্তি করে ভিভো ডিসেম্বর মাসে মোবাইল টার্মিনালে ফাইভ-জি সক্রিয় অ্যাপ্লিকেশন প্রদর্শন করার পরিকল্পনা করেছে। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ডিয়েগো এবং চীনে (দোংগুয়ান, শেনজেন, নানজিং, বেইজিং এবং হানঝো) এ গবেষণা কেন্দ্রগুলো ফাইভ-জি, এআই, মোবাইল ফটোগ্রাফি এবং পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তিগুলোর উন্নয়নের ওপর মনোযোগ দেয়।

সম্প্রতি বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তির ভি-১১ প্রো এনে চমকে দেয় প্রযুক্তিপ্রেমীদের।