নারীরা কোন বয়সে যৌন মিলনে বেশি তৃপ্তি পায় ও অধিক আগ্রহ দেখায়

528

লাইফস্টাইল ডেস্ক : শারীরিক সম্পর্কের মধ্যে সন্তুষ্টি খুবই মুখ্য একটি বিষয়। গবেষণায় দেখা গেছে, নারীদের মি,লনের প্রতি সন্তুষ্টি বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পায়।বয়স ৪০-এ গড়ানোর পর থেকেই নারীদের শারীরিক সম্পর্কে ক্রমশ সন্তুষ্টি বাড়তে থাকে।

সম্প্রতি ৪০ বছর থেকে ১০০ বছর বয়সী নারীদের নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়। এ গবেষণায় প্রায় দেড় হাজার নারী অংশগ্রহণ করেন। যেখানে দেখা যায়, বয়স বেশি হওয়া সত্ত্বেও অর্ধেকের বেশি নারী তাদের শা,রীরিক সম্পর্কে বেশ সক্রিয়।

এমনকি মিলনের সময় প্রচুর উত্তেজিত হতে সক্ষম।পরবর্তীতে দেখা যায়, যাদের বয়স ৫৫ বছরের কম কিংবা ৮০ বছরের বেশি তারাও মিলনে সর্বাধিক সন্তুষ্টি পান বলে সাক্ষাৎকারে জানান।অংশগ্রহণকারী নারীদের ওপর যৌ,ন সংক্রমণ ও যৌ,ন জীবনে হ,রমোন থে,রাপির প্রভাবকে কেন্দ্রে রেখে এ গবেষণা করা হয়।

গবেষণার ফলাফলটি গত জানুয়ারিতে আমেরিকান জার্নাল অব মেডিসিনে প্রকাশ করা হয়। এক সাক্ষাৎকারে গবেষক এলিজাবেথ ব্যারেট-কনর বলেন, ‘আমি খুবই আশ্চর্য হয়েছি যখন জানলাম ৮০ বছরের বেশি বয়স হওয়া সত্ত্বেও নারীরা মি,লনে সর্বাধিক স,ন্তুষ্টি পান।’

তিনি বলেন, ‘বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নারীদের যৌ,ন কা,র্যকলাপ কমে যাওয়াতে মিলনের প্রতি অপেক্ষাকৃত ঝোঁ,ক কম দেখা যায়। অধিকতর বয়স্ক নারীরাও কিন্তু যৌ,নতার দিক দিয়ে নিয়মিত সক্রিয় নন। তবে যৌ,ন কা,র্যকলাপে ঠিকই স্বা,চ্ছন্দ্যবোধ করেন।

আর এ ধরনের বয়স্ক নারীরা সো,হাগপূর্ণ স্পর্শে, দী,র্ঘকালীন ঘনিষ্ঠ পরিচয়ে অন্ত ,ঙ্গতার বিনিময়েও স,ন্তুষ্টি পান।’গবেষণায় আরও দেখা যায়, কোন ধরনের শা,রীরিক সম্পর্ক না করেও সুস্বাস্থ্যবান আছেন কিছু নারী। ৬৫ বছরের কম বয়সী না,রীরা মি,লনের দিক দিয়ে সক্রিয়।

তবে গবেষকরা এখনও স্পষ্ট নন যে, নিয়মিত যৌ,ন কার্যকলাপের মাধ্যমেই কি সন্তুষ্টি বাড়ে নাকি কাছাকাছি অন্য কোনো উপায়ে।অন্যদিকে যৌ,ন রো,গের অধিকাংশ গবেষণায় দেখা যায়, অল্পবয়সীদের প্রধান অভিযোগ হলো, নিয়মিত যৌনতাতে খুব কম আগ্রহ পান তারা।

বয়স্ক নারীরাও যে কেবল শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহী তেমন কিন্তু নয়। তবে অল্পবয়সীদের তুলনা তারা মিলন ব্যতীত যৌ,ন কার্যকলাপের মাধ্যমে স,ন্তুষ্টি অর্জনে বেশি স্বা,চ্ছন্দ্যবোধ করেন। অনেকের কাছে মিলনের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি মানেই চমৎকার যৌ,ন সম্পর্ক।

আবার অনেকেই ভাবেন যৌ,ন কার্যকালাপ কমে যাওয়ার কারণেই মি,লনের প্রতি আগ্রহ কমে গেছে।তবে গবেষণাটির পেছনে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে, অনেকেই মনে করেন বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শা,রীরিক সম্পর্কের প্রতি তৃপ্তি বা ঝোঁক কমে যায়।

তাদের এই ভ্রা,ন্ত ধারণা দূর করতেই এখানে বলা হয়েছে, বয়স্ক দম্পতিদের জন্য আগামীতে সন্তো,ষজনক সম্পর্ক অপেক্ষা করছে। আরো পরুন মানুষ দিন দিন কত নিচে নেমে যাচ্ছে তা বর্ণনা দিয়ে বোঝানো হয়তো সম্ভব নয়। টানা দু’বছর ধরে এক নাবালিকা ধ’র্ষণ হয়ে আসছে। সঙ্গে রয়েছে শারীরিক ও মানসিক অ’ত্যাচার। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের ঝাড়খণ্ডের গোডা জে’লায়।নাবালিকা জানায়, দু’‌বছর আগে তার মা-বাবা গাড়ি দুর্ঘ’টনায় মা’রা যায়। এরপর সেই নাবালিকা এবং তার দুই ভাইকে দেখাশোনা করার জন্য তার দাদী তাদের সঙ্গে এসে থাকতে শুরু করেন।

আর কিছুদিন পরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে তাকে সুরিন্দর নামে এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দেয়। কিন্তু দিল্লি আনার পর সুরিন্দরের আসল চরিত্র জানতে পারে সে। দিন-রাত যৌ’ন নি’র্যাতন করা হয় তাকে। মুখে কাপড় গুঁজে, হাত-পা বেঁধে চলত ধ’র্ষণ।কিছুদিন পর মে’য়েটিকে নিজেরই এক বন্ধু মণি মিশ্রর বাড়িতে কাজে পাঠায় সুরিন্দর।

আর সেখানেই শুরু হয় নতুন করে অ’ত্যাচার।সে বলেছে,মিশ্র নামে সেই ব্যক্তি রান্নাঘরেই আমাকে ধ’র্ষণ করতে থাকে। আমাকে থাকতেও হত রান্নাঘরের এক কোণে। সেই ব্যক্তির স্ত্রী’ এবং সন্তানরা রান্নাঘরের বাইরে থাকলেই মণি তাকে ধ’র্ষণ করত। এমনকি চলত পাশবিক অ’ত্যাচার। সুরিন্দরের চেয়েও বেশি অ’ত্যাচার করা হত আমাকে।এরপর সেখান থেকে সে কোনোমতে পালাতে সক্ষম হয়। পরে দুই যুবক তাকে উ’দ্ধার করে পু’লিশের হাতে তুলে দেয়। আক্রান্তের মুখে এই জবানব’ন্দি শুনে রীতিমতো শিউরে উঠেছেন পু’লিশ কর্মক’র্তারা। ইতিমধ্যে পলাতক অ’ভিযুক্তদের ধরতে গঠন করা হয়েছে বিশেষ দলও।‌‌

আরো পরুন স্বামীকে হ’ত্যার পর পুঁতে তার ওপর স্ত্রী’র রান্নার চুলা পর’কী’য়া সন্দেহে আইনজীবী স্বামীকে হ’ত্যা করে রান্নাঘরে স্ল্যাবের নিচে স্বামীর লা’শ পুঁতে তার ওপরই স্ত্রী’ তৈরি করেন চুলা! সেই চুলায় রান্না চলে প্রায় এক মাস। তবে শেষ রক্ষা হয়নি স্ত্রী’র।পু’লিশের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে সব তথ্য। রান্নাঘরের মাটি খুঁড়ে লা’শ উ’দ্ধার করা হয়েছে।

পাঠানো হয়েছে ময়নাত’দন্তে।সম্প্রতি ভারতের মধ্যপ্রদেশের অনুপ্পুর জে’লার রোমহর্ষক এ খু’নের ঘটনা ঘটেছে।অ’ভিযুক্ত স্ত্রী’কে গ্রে’ফতার করা হয়েছে। ঘটনায় নি’হতের স্ত্রী’ ছাড়া আর কেউ জড়িত কিনা, সে তথ্য পেতে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।পু’লিশ জানিয়েছে, প্রায় এক মাস আগে নি’খোঁজ হন মহেশ বানওয়াল (৩৫)। বিষয়টি থানায় অ’ভিযোগ করেন তার স্ত্রী’ প্রমিলা (৩২)।ত’দন্তে পু’লিশ কার্যত কোনও সূত্রই খুঁজে পায়নি।

কিন্তু ২১ নভেম্বর ঘটনা মোড় নেয় অন্যদিকে।ওই দিন থানায় গিয়ে মহেশের দাদা জানান, নি’খোঁজের ঘটনায় মহেশের স্ত্রী’র হাত থাকতে পারে।এই সূত্র পেয়েই সক্রিয় হয় পু’লিশ। সরাসরি হানা দেয় মহেশের বাড়িতে। বাড়ি ঢুকেই দুর্গন্ধ পান পু’লিশকর্মীরা। কিন্তু সারা ঘর তন্নতন্ন করে খুঁজেও কোথাও কোনও সূত্র পাচ্ছিলেন না। তবে বেশ কিছু ক্ষণ ধরে পর্যবেক্ষণের পর রান্নাঘরে ওই গন্ধের উৎস খুঁজে বের করেন তারা।