চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি : চুয়াডাঙ্গা জীবন নগর উপজেলায় মিনাজপুর মাঠ পাড়া গ্রামে সরকারি খাস জমি ও মহিলার বাড়ি দখল করে দোকান নির্মান করার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশের বিশেষ প্রদক্ষেপ বাকি জমি রক্ষা করা হয়। জানাগেছে আজ দুপুর ১টায় মিনাজ পুর মাঠ পাড়ায় এই ঘটনাটি ঘটে। নিজের একটু জায়গা না থাকায় সরকারি জমিতে বিগত ২৫বছর এর বসবাস মোছাঃ লালজান।
সে সাংসারিক সুখের জন্য তার স্বামীর চিকিৎসার টাকার জন্য কাজের উদ্দেশ্য কুষ্টিয়া খাজানগর যায়। এর মধ্যে ও এই গ্রামের মোঃ মেছের আলির প্রধান এর ছেলে সমাজের বিত্তবান প্রভাবশালী মোঃ লিয়াকত আলি ও তার দুই ভাই আক্কাস ও শওকত তারা দোকান নির্মান ও বাকি জমি তিন ভাই ভাগ বন্টন করে দখল করার পায়তারা করে আসছিলো আমাকে বিভন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছিলো বলে জানান । তার পর গ্রামের কিছু লোকের সহযোগিতায় আমি আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হই।
একাদিক ব্যাক্তি ও বলেন লালজান খাতুন তারা নিতান্তই গরিব ও অসহায় আর এই সরকারি জমিটি ওদের সব। এটাও যদি কেড়ে নেয় তাহলে বেঁচে থাকা দায়। লাল জান আরো বলেন আমার স্বামী দির্ঘ কয়েক বছর যাবৎ অসুস্থ ও বিছানা গত থাকায় তারা এই সুযোগে আমার জমি দখল করে তারা পাঁকা দোকান নির্মান করে এবং আমার পাশের সরকারি জমি নিয়ে নেয় আমি কিছু বললে তারা আমাকে বিভন্ন ভাবে হুমকি দেয়।
গ্রামের এক ব্যাক্তির কাছে জানতে চাইলে আয়ুব আলি বলেন এই জমিটি সরকারি হওয়ায় ওদের জমি নেই বলে তারা বসবাস করে আসছিলো কিন্তু তাদের না থাকার কারণে লিয়াকতরা দখল করে নেয় তার পরও লিয়াকত দের অনেক জমি কেনই বা আসে এই জমি দখল করতে তা আমি জানিনা।
শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বলেন যে এই জায়গায় মাঠের পানি নামার জন্য কালভার্ট ছিলো ও বিলের মাঠে যাওয়ার জন্য একটা রাস্তা ছিলো এখন ওদের দোকানের জন্য পানি ও নামেনা রাস্তাটি কেও ব্যবহার করতে পারে না তবে আমি এই ব্যাপারে উপর মহলের সহায়তা কামনা করি জমিটি যাদের ভিটে নাই তারা যেন বসবাস করার সুযোগ পায় ।
জীবন নগর থানার এস আই মুস্তাফিজ বলেন আমি খবর পেয়ে আমি তাতক্ষনিক আমি সেই ক্ষানে যাই এবং তাদের দখল কৃত জমিটি খালি করতে বলি।