সে সদরের বাঁশদহা গ্রামের আব্দুস সবুরের মেয়ে। ঘটনাটি গতকাল (৩রা সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টার সময় ঘটেছে। স্হানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে,বিয়ের পর থেকে রেশমা খাতুন ও তার স্বামী ইসমাইল হোসেনের স্বামী- স্ত্রী সম্পর্ক ভালোই ছিল। কিন্তু হঠাৎ একপর্যায়ে তাদের মধ্যে কিছুদিন যাবত মনোমালিন্য চলছিল ।এনিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।এই সুত্রধরে গতকাল সোমবার তার স্বামী ইসমাইল বাড়ি না থাকার সুুুুযোগে বিকালে রেশমা খাতুন গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্নহত্যার চেষ্টা করে। এ খবর স্বামী ইসমাইল মোবাইলের মাধ্যমে জানতে পেরে তৎক্ষনাৎ বাড়ি ফিরে স্হানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে।পরে শারিরিক অবস্থার অবনতি হলে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এব্যাপারে ইউপি সদস্য আবুল বাসার বলেন,তাদের স্বামী-স্ত্রী ঝগড়ার উপর ভিত্তি করে রেশমা খাতুন কিটনাশক খেয়ে আত্নহত্যার চেষ্টা করে। স্হানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়।পরে সেখানে শারিরিক অবস্থার অবনতি হলে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এঘটনায় সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছন মৃতের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।