কেশবপুর প্রতিনিধি : ধান সিদ্ধোকে কেন্দ্র করে শনিবার ভোর ৫ টার সমায় কেশবপুর উপজেলার ৪ নম্বর বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নের বাউশলা গ্রামের মোঃ জিয়াউর রহমানের গৃহ বধূ মোছাঃ ফরিদা বেগম ( ৩০) মধ্যযুগীয় কায়দায় ভাসুর ও তার ছেলের হামলায় পার্শ্ববর্তী তালা উপজেলার সদর হাসপাতলে ভর্তি রয়েছে।
মোছাঃ ফরিদা বেগম বলেন, আমি ফজরের নামাজ পড়ে আমি ধান সিদ্ধ করি আমার ভাসুর মতিয়ার রহমান (পিতা মৃত রহমত আলী) এসে আমার সাথে বাঘ দ্বন্দ্বে জড়িয়ে যায়। আমি উত্তর না করে আমার বাড়ির উঠানে চলে আসি। আমাকে আমার ভাসুর অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও তার ছেলে আলামিন আমাকে পিছন থেকে আমার মাথায় চোখে মুখে এলো পাতালি ঘুসি মারে। আমার স্বামী ঠেকাতে আসলে সেও নির্মমভাবে হামলার শিকার হয়। এর আগেও আমার ভাসুরের ছেলে ও ভাসুর মিলে কয়েক বার অত্যাচার করেছে।
আমার স্বামী পাগল বলে আমাদের উপর প্রতিনিয়ত সে অত্যাচার করে। আমাদের উপর পুরাতন রাগ হল আমার শ্বশুরের কাছ থেকে আমরা জমি খরিদ করে বলি। আমি এর বিচার চাই।